সংবাদ শিরোনামঃ
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ ঘরে থাকতে পারেনি মন্তব্য- সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব এর বাগমারায় র‍্যাব-পুলিশের  যৌথ অভিযানে দেশীয় অস্ত্র ও ককটেল উদ্ধার  রাজশাহী প্রেস ক্লাবে বিএনপি নেতাদের সংবাদ সম্মেলন আশাশুনিতে জামায়াতের (২য় পর্বের) মাসিক রোকনসম্মেলন অনুষ্ঠিত শ্যামনগর প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত সভাপতি সামিউল আজম মনিরের সাথে সাতক্ষীরা শহর ছাত্র দলের সৌজন্য সাক্ষাৎ  শ্যামনগরে বিএনপির ওয়ার্ড পর্যায়ের কর্মীদের সাথে মতবিনিময় সভা কক্সবাজারে শীর্ষ ৮ সন্ত্রাসী অস্ত্রসহ গ্রেফতার কালিগঞ্জে উপজেলা কৃষকদল সহ বিভিন্ন অংগ সংগঠনের দিনব্যাপী কর্মী কর্মশালা অনুষ্ঠিত মৌলভীবাজারে সীমান্তে হত্যা বন্ধ ও বিচারের দাবিতে ছাত্র ফ্রন্টের সমাবেশ শকুন মৃত প্রাণির মাংস খেয়ে বেঁচে থাকা একপ্রকার পাখি
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই কোন স্বাস্থ্য সেবা

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই কোন স্বাস্থ্য সেবা

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই কোন স্বাস্থ্য সেবার মান,বেহাল অবস্থায় খুড়িয়ে খুড়িয়ে চলছে চিকিৎসা সেবা। অকেজো হয়ে পড়ে আছে একেকটি সরঞ্জাম।

২০১৫ সালে ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত হলেও আজও সেই শয্যা দেখতে পায়নি রোগী। শয্যার অভাবে হাসপাতালের মেঝেতেই শুয়ে আছে অসংখ্য রোগী। নতুন বেডের সরঞ্জাম রয়েছে তালাবদ্দ। নাজেহাল অবস্থা অপারেশন থিয়েটারের।

এ পরিস্থিতিতে মুমূর্ষু রোগীদের রেফার করে কর্তৃপক্ষ। রোগীদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলে যেতে হয় অন্য সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে।

২টি এক্সে মেশিন থাকলেও একটি অচল অপরটি সচল থাকলেও টেকনিশিয়ানের অভাবে কোন এক্সে হয় না হাসপাতালে।

হাসপাতালের বাদরুমে পানির সংযোগ থালেও নেই পানির ব্যবস্থা। টয়লেটের প্যান ও ওয়াশরুমে জমে আছে ময়লার স্তুপ। পরিচ্ছন্ন কর্মী থাকলেও পরিষ্কার করেন না ওয়াশরুম।

পরিচ্ছন্ন কর্মী শাহ আলম গার্ডেনারকে দিয়ে ৩ টাকার টিকিট বিক্রি করা হয় ৫ টাকায়। শুধু তাই নয় হাসপাতালের মালি ইউনুছ আলীকে দিয়ে বিতরণ করা হয় ওষুধ, যেটি একটি আর্মাসিস্টের কাজ।

হাসপাতালের দুই তলার বাদরুমটি সাদা পর্দা দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে, সেখানে লেখা আছে,”সরকারি সম্পত্তি” ভিতরে গিয়ে দেখা যায় ময়লার স্তুপ, সেখানেই পরে আছে একটি এক্সে মেশিন।

পরিসংখ্যান ব্যুরোর নাগেশ্বরী অফিস সুত্রে জানাযায় ২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী উপজেলার প্রায় ৪ লক্ষ জনসংখ্যার বসবাস।
এর বিপরীতে হাসপাতালে ১৪ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও আছে মাত্র ৬ জন।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুল্লাহ আল মামুনের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, জনবল না থাকার কারনে মালি দিয়ে ঔষধ আর গার্ডেনারকে দিয়ে টিকিট বিক্রি করা হয়, তবে অতিরিক্ত টাকা নেয়ার কোন সুযোগ নেই।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগীতায়- সুন্দরবন আইটি লিমিটেড